ফরিদপুরের নগরকান্দা-সালথা, বোয়ালমারী-ভাংগা এবং গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত কুমার নদী। এক সময় এই নদীতে স্টিমার, লঞ্চ, স্পিডবোট আর বড় বড় নোকা চলত। পল্লীগীতি আর ভাটিয়ালির সুরে মহা আনন্দে নৌকা চালাতেন মাঝিমাল্লারা। এই নদীর গভীরতা ছিল প্রায় ৩০ থেকে ৪০ ফুট। অনেক সময় অভিজ্ঞ মাঝিও হাল ধরতে সাহস পেতেন না কুমার নদীতে। এই নদীকে ঘিরেই গড়ে উঠেছিল ফরিদপুর, তালমা, নগরকান্দা, মুকসুদপুর, চাঁদহাট, ভাংগাসহ বিভিন্ন বাণিজ্য কেন্দ্র। কুমার নদীতে কৈ, মাগুর, শিং, গজার টাকি, বোয়াল আরোও অনেক মাছ পাওয়া যেত। বছরজুড়ে মাছ ধরে জীবন চলত কুমার নদীর দুপাড়ের মানুষের।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস